চোখের কালো দাগ দূর করতে যা যা করণীয়
ঘুমের ঘাটতি, পুষ্টির অভাব ও অ্যালকোহল গ্রহণের কারণে চোখের নিচে কালচেভাব দেখা দেয়। ভিটামিন এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার এই সমস্যা দূর করতে পারে।
শুধু বাহ্যিকভাবে নয় সুন্দর ত্বকের জন্য দেহের ভেতর থেকেও পুষ্টি প্রয়োজন। তাই ত্বকের যত্নে নানান পন্থা অবলম্বন করে কোনো লাভ না হলে পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে এরকম কিছু পুষ্টিকর খাবারের নাম এখানে দেওয়া হল যা চোখের কালচেভাব দূর করতে সাহায্য করে।
টমেটো: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। চোখের চারপাশের ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে নির্জীবভাব দূর করতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি ত্বক পুনরুজ্জীবিত করে এবং ‘রেডিকেল’ থেকে মুক্তি দিতে পারে। টমেটো ছাড়াও কমলা, পেঁপে ও ব্রকলি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যা ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাতে সাহায্য করে।
শসা: চোখের নিচে কালচেভাব দূর করতে শসার ব্যবহার সর্বোজন স্বীকৃত। শুধু ব্যবহার নয় শসা খেয়েও এই সমস্যা দূর করা যায়। এটা কোলাজেন বা ত্বকের কোষকলা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় এবং ত্বকের রংয়ের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার: এটা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা নষ্টকারী এনজাইমের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে ভিটামিন ই। তিল, হ্যাজলনাটস, কাঠবাদাম ও সুর্যমুখীর বীজ ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার। এই ভিটামিনের চাহিদা পূরণে খাদ্য তালিকায় এসব খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
সবুজ শাক-সবজি:ব্রকলি, পালং ও লতাজাতীয় খাবার ভিটামিন কে সমৃদ্ধ; যা ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে এর মান উন্নত করে। নির্জীব ত্বকের অন্যতম কারণ হতে পারে রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণ কম। ফলে ত্বকে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় ও ‘ডার্ক সার্কেল’ তৈরি করে।
আলু ত্বকের জন্য উপকারী। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান ত্বকের প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়।
আলু শুধু কালো দাগ-ই নয়, চোখের ফোলাভাব কমাতেও সাহায্য করে।
আলুর টুকরা: চোখের নিচের কালো দাগ কমানোর জন্য খুব বেশি পরিশ্রম করতে না চাইলে মাঝারি মাপের আলু টুকরা করে কেটে চোখের উপরে দিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহারে পার্থক্য চোখে পড়বে।
আলুর প্যাক: অনেকেই আলু কুচি করে ত্বকে ব্যবহার করেছেন, তবে এই পদ্ধতি একটু ভিন্ন। আলু কুচি করে কেটে তাতে কিছুটা লেবুর রস ও মধু মেশান।
বাদাম তেল ও ভিটামিন ই এর মিশ্রনঃপ্রাকৃতিক নিরাময়ের পরামর্শদাতারা বাদামের তেল এবং ভিটামিন ই সমান পরিমাণে মিশ্রিত করার পরামর্শ দেন এবং তারপরে, শোবার আগে ঠিক আলতো করে মিশ্রণটি কালো বৃত্তগুলিতে আলতো করে ম্যাসেজ করুন। সকালে, ঠাণ্ডা জল দিয়ে অঞ্চলটি ধুয়ে ফেলুন। কালো বৃত্তগুলিতে অদৃশ্য না হওয়া পর্যন্ত রাতে প্রক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করুন।
টি-ব্যাগঃ টি-ব্যাগ ব্যবহারের পর ভেজা টি-ব্যাগটি ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে চোখের উপর দিয়ে রাখলে উপকার পাওয়া যাবে।
সানগ্লাস ব্যবহার:রোদের কারণেও অনেকের চোখের নীচে কালচে দাগ পড়ে। তাই রোদে বের হলে সানগ্লাস ব্যবহার করা উচিত।
এছাড়া ভিটামিন সি ,রেডিনয়েড ক্রিম, বরফের টুকারো ব্যবহার, অ্যালোভেরার রস বা জেল ব্যবহার করতে পারেন।
এভাবে আপনি খুব সহজেই চোখের কালো দাগকে বলুন টাটা।
শুধু বাহ্যিকভাবে নয় সুন্দর ত্বকের জন্য দেহের ভেতর থেকেও পুষ্টি প্রয়োজন। তাই ত্বকের যত্নে নানান পন্থা অবলম্বন করে কোনো লাভ না হলে পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে এরকম কিছু পুষ্টিকর খাবারের নাম এখানে দেওয়া হল যা চোখের কালচেভাব দূর করতে সাহায্য করে।
টমেটো: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। চোখের চারপাশের ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে নির্জীবভাব দূর করতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি ত্বক পুনরুজ্জীবিত করে এবং ‘রেডিকেল’ থেকে মুক্তি দিতে পারে। টমেটো ছাড়াও কমলা, পেঁপে ও ব্রকলি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যা ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরাতে সাহায্য করে।
শসা: চোখের নিচে কালচেভাব দূর করতে শসার ব্যবহার সর্বোজন স্বীকৃত। শুধু ব্যবহার নয় শসা খেয়েও এই সমস্যা দূর করা যায়। এটা কোলাজেন বা ত্বকের কোষকলা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় এবং ত্বকের রংয়ের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার: এটা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা নষ্টকারী এনজাইমের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে ভিটামিন ই। তিল, হ্যাজলনাটস, কাঠবাদাম ও সুর্যমুখীর বীজ ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার। এই ভিটামিনের চাহিদা পূরণে খাদ্য তালিকায় এসব খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
সবুজ শাক-সবজি:ব্রকলি, পালং ও লতাজাতীয় খাবার ভিটামিন কে সমৃদ্ধ; যা ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে এর মান উন্নত করে। নির্জীব ত্বকের অন্যতম কারণ হতে পারে রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণ কম। ফলে ত্বকে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় ও ‘ডার্ক সার্কেল’ তৈরি করে।
আলু ত্বকের জন্য উপকারী। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান ত্বকের প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়।
আলু শুধু কালো দাগ-ই নয়, চোখের ফোলাভাব কমাতেও সাহায্য করে।
আলুর টুকরা: চোখের নিচের কালো দাগ কমানোর জন্য খুব বেশি পরিশ্রম করতে না চাইলে মাঝারি মাপের আলু টুকরা করে কেটে চোখের উপরে দিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহারে পার্থক্য চোখে পড়বে।
আলুর প্যাক: অনেকেই আলু কুচি করে ত্বকে ব্যবহার করেছেন, তবে এই পদ্ধতি একটু ভিন্ন। আলু কুচি করে কেটে তাতে কিছুটা লেবুর রস ও মধু মেশান।
বাদাম তেল ও ভিটামিন ই এর মিশ্রনঃপ্রাকৃতিক নিরাময়ের পরামর্শদাতারা বাদামের তেল এবং ভিটামিন ই সমান পরিমাণে মিশ্রিত করার পরামর্শ দেন এবং তারপরে, শোবার আগে ঠিক আলতো করে মিশ্রণটি কালো বৃত্তগুলিতে আলতো করে ম্যাসেজ করুন। সকালে, ঠাণ্ডা জল দিয়ে অঞ্চলটি ধুয়ে ফেলুন। কালো বৃত্তগুলিতে অদৃশ্য না হওয়া পর্যন্ত রাতে প্রক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করুন।
টি-ব্যাগঃ টি-ব্যাগ ব্যবহারের পর ভেজা টি-ব্যাগটি ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে চোখের উপর দিয়ে রাখলে উপকার পাওয়া যাবে।
সানগ্লাস ব্যবহার:রোদের কারণেও অনেকের চোখের নীচে কালচে দাগ পড়ে। তাই রোদে বের হলে সানগ্লাস ব্যবহার করা উচিত।
এছাড়া ভিটামিন সি ,রেডিনয়েড ক্রিম, বরফের টুকারো ব্যবহার, অ্যালোভেরার রস বা জেল ব্যবহার করতে পারেন।
এভাবে আপনি খুব সহজেই চোখের কালো দাগকে বলুন টাটা।
No comments:
If you have any doubt, please let me know