শীতে হাড়ের ব্যথা থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়
ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে হাড়ের ব্যথা উপশমের জন্য দরকার নিয়ম মেনে চলা।
শীতল আবহাওয়া গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে আরও রক্ত প্রেরণের মাধ্যমে শরীরকে তাপ সংরক্ষণ করে তোলে। ফলে কাঁধ, বাহু, পা এবং হাঁটুর সংযোগস্থান সংকুচিত হয়ে রক্তবাহী হয়। এটি দেহের এই অঞ্চলগুলোকে শক্ত করে তোলে, যা অস্বস্তি এবং ব্যথার জন্ম দেয়।
উষ্ণ থাকা: ঠাণ্ডা আবহাওয়াতে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে বেশি রক্ত সঞ্চারিত হয় এবং রক্তনালীগুলোকে সংকুচিত করে। তাই ঠাণ্ডায় ঘর থেকে খুব একটা বাইরে না যাওয়া ও নিজেকে উষ্ণ রাখা জরুরি। উষ্ণ থাকতে স্তরগুলিতে পোশাক পরে আপনার শরীরে শীতল আবহাওয়ার শক হ্রাস করুন। হিমশীতল বায়ু শরীর, বিশেষত আপনার জয়েন্টগুলিকে যথেষ্ট ধাক্কা দিতে পারে। বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হলে অবশ্যই শীতের উপযুক্ত পোশাক পরা প্রয়োজন।
কর্মক্ষম থাকা: নিষ্ক্রিয়তায় গতির পরিধি হ্রাস এবং আরও বেশি জোড় ব্যথা বাড়ে। শরীরে ব্যথা থাকার কারণে শরীরচর্চা বাদ দেওয়া যাবে না। অনুশীলনের মাধ্যমে পেশী এবং হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করুন। তবে বিশেষ কোনো বা নির্দিষ্ট অংশে ব্যথা থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। স্ট্রেচিং, দ্রুত হাঁটা চলা ও ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য হালকা শরীরচর্চা ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। আপনার জয়েন্টগুলি, বিশেষত আপনার হাঁটুর উপর চাপ কমাতে স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন।
আর্দ্র থাকা: শুষ্ক বাতাস ও ঠাণ্ডা আবহাওয়া পানি শূন্যতার সৃষ্টি করে। ফলে ক্লান্ত অনুভূত হয় ও আলসেমি লাগে। তাই এই সময় পানি পান অবহেলা করা যাবে না। দৈনিক কমপক্ষে দুই লিটার পানি পান করার চেষ্টা করতে হবে। এছাড়াও সুপ, স্ট্যু ও অন্যান্য পানীয় যেমন- নারিকেলের পানি, ঘোল, গ্রিন টি ইত্যদি পান করুন। যতটা সম্ভব মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে। এতে বাড়তি ক্যালরি যোগ হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: অধ্যয়নগুলির একটি 2017 পদ্ধতিগত পর্যালোচনাতে দেখা গেছে যে ওমেগা -3 পরিপূরকগুলি আরএতে জয়েন্ট ব্যথা, কড়া এবং ফোলাভাব হ্রাস করে। এই পরিপূরকগুলি গ্রহণ করা কিছু লোককে ব্যথা উপশমকারীদের ব্যবহার কমাতে এবং তাদের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়াতে সহায়তা করতে পারে। ওমেগা -3 এস কোন কোন খাবাের পাওয়া যায় তা নিম্নরূপঃ
i)মাছ এবং অন্যান্য সামুদ্রিক খাবার (বিশেষত ঠাণ্ডা-জলযুক্ত ফ্যাটযুক্ত মাছ, যেমন সালমন, ম্যাকেরেল, টুনা, হেরিং এবং সার্ডাইন)
ii)বাদাম এবং বীজ (যেমন ফ্ল্যাকসিড, চিয়া বীজ এবং আখরোট)
iii)উদ্ভিদের তেল (যেমন ফ্ল্যাকসিড তেল, সয়াবিন তেল এবং ক্যানোলা তেল)
এছাড়া দুধ, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাতীয় খাবার। সবুজ শাকসব্জী, যেমন ব্রোকলি, বাঁধাকপি এবং ওকড়া, শাক ইত্যাদি।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এতে শরীর সুস্থ থাকবে। পেশির ব্যথা কমবে ও শরীরের অন্যান্য কার্যকলাপ সক্রিয় থাকবে।
শীতল আবহাওয়া গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে আরও রক্ত প্রেরণের মাধ্যমে শরীরকে তাপ সংরক্ষণ করে তোলে। ফলে কাঁধ, বাহু, পা এবং হাঁটুর সংযোগস্থান সংকুচিত হয়ে রক্তবাহী হয়। এটি দেহের এই অঞ্চলগুলোকে শক্ত করে তোলে, যা অস্বস্তি এবং ব্যথার জন্ম দেয়।
উষ্ণ থাকা: ঠাণ্ডা আবহাওয়াতে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে বেশি রক্ত সঞ্চারিত হয় এবং রক্তনালীগুলোকে সংকুচিত করে। তাই ঠাণ্ডায় ঘর থেকে খুব একটা বাইরে না যাওয়া ও নিজেকে উষ্ণ রাখা জরুরি। উষ্ণ থাকতে স্তরগুলিতে পোশাক পরে আপনার শরীরে শীতল আবহাওয়ার শক হ্রাস করুন। হিমশীতল বায়ু শরীর, বিশেষত আপনার জয়েন্টগুলিকে যথেষ্ট ধাক্কা দিতে পারে। বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হলে অবশ্যই শীতের উপযুক্ত পোশাক পরা প্রয়োজন।
কর্মক্ষম থাকা: নিষ্ক্রিয়তায় গতির পরিধি হ্রাস এবং আরও বেশি জোড় ব্যথা বাড়ে। শরীরে ব্যথা থাকার কারণে শরীরচর্চা বাদ দেওয়া যাবে না। অনুশীলনের মাধ্যমে পেশী এবং হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করুন। তবে বিশেষ কোনো বা নির্দিষ্ট অংশে ব্যথা থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। স্ট্রেচিং, দ্রুত হাঁটা চলা ও ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য হালকা শরীরচর্চা ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। আপনার জয়েন্টগুলি, বিশেষত আপনার হাঁটুর উপর চাপ কমাতে স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন।
আর্দ্র থাকা: শুষ্ক বাতাস ও ঠাণ্ডা আবহাওয়া পানি শূন্যতার সৃষ্টি করে। ফলে ক্লান্ত অনুভূত হয় ও আলসেমি লাগে। তাই এই সময় পানি পান অবহেলা করা যাবে না। দৈনিক কমপক্ষে দুই লিটার পানি পান করার চেষ্টা করতে হবে। এছাড়াও সুপ, স্ট্যু ও অন্যান্য পানীয় যেমন- নারিকেলের পানি, ঘোল, গ্রিন টি ইত্যদি পান করুন। যতটা সম্ভব মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে। এতে বাড়তি ক্যালরি যোগ হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: অধ্যয়নগুলির একটি 2017 পদ্ধতিগত পর্যালোচনাতে দেখা গেছে যে ওমেগা -3 পরিপূরকগুলি আরএতে জয়েন্ট ব্যথা, কড়া এবং ফোলাভাব হ্রাস করে। এই পরিপূরকগুলি গ্রহণ করা কিছু লোককে ব্যথা উপশমকারীদের ব্যবহার কমাতে এবং তাদের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়াতে সহায়তা করতে পারে। ওমেগা -3 এস কোন কোন খাবাের পাওয়া যায় তা নিম্নরূপঃ
i)মাছ এবং অন্যান্য সামুদ্রিক খাবার (বিশেষত ঠাণ্ডা-জলযুক্ত ফ্যাটযুক্ত মাছ, যেমন সালমন, ম্যাকেরেল, টুনা, হেরিং এবং সার্ডাইন)
ii)বাদাম এবং বীজ (যেমন ফ্ল্যাকসিড, চিয়া বীজ এবং আখরোট)
iii)উদ্ভিদের তেল (যেমন ফ্ল্যাকসিড তেল, সয়াবিন তেল এবং ক্যানোলা তেল)
এছাড়া দুধ, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাতীয় খাবার। সবুজ শাকসব্জী, যেমন ব্রোকলি, বাঁধাকপি এবং ওকড়া, শাক ইত্যাদি।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এতে শরীর সুস্থ থাকবে। পেশির ব্যথা কমবে ও শরীরের অন্যান্য কার্যকলাপ সক্রিয় থাকবে।
No comments:
If you have any doubt, please let me know